জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন স্বামী! : বাঁধন
‘রেহানা মরিয়ম নূর’, ‘খুফিয়া’, ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’—এমনই বেশ কিছু জনপ্রিয় সিনেমা-সিরিজের মুখ তিনি। বাংলাদেশী অভিনেত্রীআজমেরী হক বাঁধন। নায়িকার অভিনয়ে মুগ্ধ দর্শক। ক্যামেরার ঝলকানি,যশ,খ্যাতি— সবই এখন তাঁর জীবনের অঙ্গ। কয়েক বছর আগে বাঁধনের জীবন কিন্তু এমনটা ছিল না। শ্বশুরবাড়িতে চূড়ান্ত অত্যাচারের শিকার হন নায়িকা। সে যেনতাঁর জীবনের বিভীষিকাময় অধ্যায়।
বিয়ের পর জোর করে তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করেন তাঁর স্বামী। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী জানান, কী পরিমাণ গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হয়েছিলেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে বাঁধন বলেন, “আমার প্রাক্তন শ্বশুরবাড়ির লোকজন পড়াশোনা করতে দিত না। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ পুরো ছিন্ন করে দিতে বাধ্য করে। আমি মেনে নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, এই ভাবেই হয় তো থাকতে হয়। অনেকেই উপদেশ দিয়েছিলেন এই সব সমস্যার সমাধান হল বাচ্চা। কিন্তু কাউকে বোঝাতে পারিনি, আমি বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার।”
তবে, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর ছবি মনোনীত হওয়ার পর থেকেই ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর দর এখন অনেকটাই উঁচুতে। কিন্তু শুরুটা এমন ছিল না একদমই। তাই সেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলেন তিনি। সবঅশান্তির অবসান। তার পর নিজের পড়াশোনাও শেষ করেন নায়িকা। মেয়েকেনিয়ে এখন বাঁধনের শান্তির সংসার।
তবে, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর ছবি মনোনীত হওয়ার পর থেকেই ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর দর এখন অনেকটাই উঁচুতে। কিন্তু শুরুটা এমন ছিল না একদমই। তাই সেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলেন তিনি। সব অশান্তির অবসান। তার পর নিজের পড়াশোনাও শেষ করেন নায়িকা। মেয়েকে নিয়ে এখন বাঁধনের শান্তির সংসার।
-খবর আনন্দবাজার অনলাইন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷