গাইবান্ধা-৫ আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন, উম্মে জান্নাতুল ফেরদৌস
আসন্ন জাতীয় সংসদ উপ -নির্বাচনে আসন-৩৩ গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা - ফুলছড়ি) আওয়ামী লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশী উম্মে জান্নাতুল ফেরদৌস গত ৮ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডিস্হ ৩/এ -র দপ্তরে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
জানাগেছে, বঙ্গবন্ধুর অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ৭২ এর সংবিধান প্রনয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সংসদে সাবেক বিরোধী দলীয় চীফ হুইপ(১৯৭৯), ততোধিকবার সাবেক
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য।
জেলা গভর্নর ,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বৃহত্তর রংপুর জেলা ও গাইবান্ধা জেলার সাবেক সভাপতি এবং সাঘাটা ও ফুলছড়ি- উপজেলা থেকে ১বার,গাইবান্ধা সদর থেকে ৩ বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য,(এম,এন ,এ) ও এম পি মরহুম লুৎফর রহমান সাহেবের স্নেহধন্য নাতনি , এবং গাইবান্ধা জেলা শাখার
সাবেক সাধারণ সম্পাদক , মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক,বীর মুক্তিযোদ্ধা , বোনার পাড়া কলেজের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম অধ্যক্ষ আতাউর রহমানের- সু-যোগ্য জৈষ্ঠ্য কন্যা,
৯০ইং দশকের দুঃসময় ও দূর্দিনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে, সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী, সাহসী রাজপথের সৈনিক, গাইবান্ধা সরকারি কলেজ শাখা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের
সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রাজপথের পরিশ্রমী যুবলীগ নেত্রী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক ফোরাম (বসাফো) কেন্দ্রীয় পরিষদ, এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্রিয় কর্মী উম্মে জান্নাতুল ফেরদৌস ৮/৯/২০২২ইং ধানমন্ডি ৩/এ -র দপ্তরে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বিভিন্নস্থানে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাকের উপর প্রার্থনা রেখে মনোনয়ন পত্র জমা দিলাম।
তিনি মনোনয়ন পেলে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কর্মপরিকল্পনাকে এগিয়ে যাবেন।
সাধারণ মানুষের সুখে দুখে পাশে থেকে সকলের সেবা করার কথা জানান। প্রতিবছর বন্যা প্লাবিত সাঘাটা ফুলছড়ি এলাকা বিশেষ করে ফুলছড়ি উপজেলার নদী ভাঙন রোধে গুরুত্বের সাথে যথাযথ ব্যবস্থা করবেন বলে জানিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন , সাঘাটা ও ফুলছড়ির মানুষ আমাকে ভালবাসে। বাবা ও নানার আওয়ামী রাজনীতি-তে বিশেষ অবদান রয়েছে, আমি ও ছাত্র জীবন থেকেই অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তাদের পাশে আছি।
তারা আমার বাবার অবর্তমানে আমাকে উপনির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থী হতে, উৎসাহিত করেছেন।
এক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে বিবেচনা করবেন বলে আশা করি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মাননীয় সভাপতির মানবতার মা, প্রিয় নেত্রী,জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুগ্রহ প্রার্থনা করে বলেন, প্রিয় নেত্রীর সিদ্ধান্ত -ই চুড়ান্ত। তিনি যাকেই নৌকা প্রতীক দেবেন আমি জাতীয় সংসদের গুরুত্বপূর্ণ আসনটিতে সম্পুর্ন সমর্থন দিয়েই নৌকা মার্কার পক্ষে কাজ করব ইনশাল্লাহ।
তিনি সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ ও শুভানুধ্যায়ীদের কাছে দোয়া, এবং সমর্থন কামনা করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷