গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া গ্রামের চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী অনিল মরমু (৪০) এবং স্ত্রী সুমি হিমরন এর মরদেহ উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। রবিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অনিল মরমু চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লীর মৃত হিরণ মরমুর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বৈরাগীহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিলন চ্যাটার্জী জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যে এ ঘটনা ঘটেছে। অনিল মরমুর মরদেহ শয়ন ঘরের ধর্ণার সাথে দড়িতে ঝোলানো ও খাটের ওপর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এদিকে একই সাথে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া গ্রামের চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী অনিল মরমু (৪০) এবং স্ত্রী সুমি হিমরন এর মরদেহ উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। রবিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অনিল মরমু চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লীর মৃত হিরণ মরমুর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বৈরাগীহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিলন চ্যাটার্জী জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যে এ ঘটনা ঘটেছে। অনিল মরমুর মরদেহ শয়ন ঘরের ধর্ণার সাথে দড়িতে ঝোলানো ও খাটের ওপর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এদিকে একই সাথে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া গ্রামের চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী অনিল মরমু (৪০) এবং স্ত্রী সুমি হিমরন এর মরদেহ উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। রবিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অনিল মরমু চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লীর মৃত হিরণ মরমুর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বৈরাগীহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিলন চ্যাটার্জী জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যে এ ঘটনা ঘটেছে। অনিল মরমুর মরদেহ শয়ন ঘরের ধর্ণার সাথে দড়িতে ঝোলানো ও খাটের ওপর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এদিকে একই সাথে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার কামদিয়া ইউনিয়নের কামারপাড়া গ্রামের চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লী থেকে স্বামী অনিল মরমু (৪০) এবং স্ত্রী সুমি হিমরন এর মরদেহ উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ। রবিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অনিল মরমু চুঙ্গুরা আদিবাসী পল্লীর মৃত হিরণ মরমুর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বৈরাগীহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিলন চ্যাটার্জী জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যে এ ঘটনা ঘটেছে। অনিল মরমুর মরদেহ শয়ন ঘরের ধর্ণার সাথে দড়িতে ঝোলানো ও খাটের ওপর স্ত্রীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এদিকে একই সাথে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷