কুষ্টিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ও অপসাংবাদিকতা
কুষ্টিয়ায় ইটভাটাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযানের সময় এক শ্রেণীর সাংবাদিক ব্যস্ত হয়ে পড়েন ধান্ধাবাজিতে। তাদের কাজ পছন্দের বা চুক্তিতে থাকা প্রতিষ্ঠানকে সেভ করা এবং অন্য কোন প্রতিষ্ঠানকে ঘায়েল করা।
কুষ্টিয়াতে এটা নতুন কিছু নয়! ইতি পূর্বে এক সাংবাদিকের মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ থাকা এক প্রতিষ্ঠানকে গুড উপাধি দিয়ে বিতর্কিত হন ভক্তা অধিকারের এক কর্মকর্তা। এবার ইটভাটায় অভিযান এবং অপসাংবাদিকতা নিয়ে নতুন করে সমালোচনা শুরু হয়েছে । যা সত্যিই দু:খজনক।
সম্প্রতি পরিবেশ অধিদপ্তর ইটভাটায় ধারাবাহিক ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করে বিপুল অর্থ জরিমানা করলেও এই সুযোগে কিছু অপসাংবাদিকতার প্রতিফলন ঘটেছে এমন খবর এখন কুষ্টিয়ার বাতাসে ভাসছে । সরল বিশ্বাসে সংশ্লিষ্ট দপ্তর জাতির বিবেক ওইসব সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহে আমন্ত্রণ জানালেও কতিপয় অপসাংবাদিক তাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে গোপনে ভাটা মালিক কিংবা অন্য সব প্রতিষ্ঠান মালিকদের সাথে গোপনে আঁতাত করে হাতিয়ে নিয়েছেন এবং নিচ্ছেন মোটা অংকের অর্থ । এ অপসাংবাদিকতার দায় নেবে কি ৫শ থেকে ৭ টাকায় সাংবাদিকতারর আইডি কার্ড দিয়ে চাঁদাবাজির পথ তৈরী করে দেয়া ককতিপয় সম্পাদক ।
কুষ্টিয়ার প্রকৃত সাংবাদিকদের অনুরোধ জানাচ্ছি দয়া করে ওইসব অপসাংবাদিকতার বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়ান.....
কোন মন্তব্য নেই
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷